উক্ত গ্রামটি যোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য অনেক দুরহ একটি স্থান ছিল। যার চর্তুদিকে নদী থাকায় মানুষজন খুব কষ্ঠে দিন অতিবাহিত করছিলো। এলাকার কিছু সংখ্যক সচেতন মানুষ উক্ত স্কুলটি প্রতিষ্ঠিত করেন। পরে সরকার উক্ত স্কুলের নিবন্ধন করায় উক্ত স্কুলটি সরকারী হয়ে যায়। এখান থেকে সমাপনী পাশ করে অনেক লোকজন আজ বিভিন্ন যায়গায় কর্মরত আছেন। এছাড়াও বিভিন্ন ছাত্র-ছাত্রী উক্ত স্কুল থেকে অত্যন্ত সাফল্যের সাথে উত্তির্ণ হয়েছে। শুরুতে গ্রামের লোকজন উক্ত স্কুলের প্রতিষ্ঠা নিয়ে অনেক সহযোগিতা করেছিল । এই স্কুলের দরুন আজ এলাকার কোমলমতি ছাত্র-ছাত্রীরা সহজে বিদ্যালয়ে যেতে পারছে , এবং শিক্ষার হার দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আউশা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ইতিহাস অনেক গৌরব উজ্জল ।
শুরুতে মাত্র সাত আট জন ছাত্র-ছাত্রীর নিয়ে উক্ত স্কুল যাত্রা শুরু করেছিলো।
বর্তমানে স্কুলে ৭০০ খেকে ৮০০ জন ছাত্র -ছাত্রী পড়ালেখা করছে।
এই স্কুল থেকে বহুগুণি শিক্ষার্থী আজ দেশ বিদেশী চাকুরী করছে।
এছাড়াও অনেক শিক্ষাথীর্ উক্ত স্কুল থেকে সমাপণী পাশ করে উচ্চ শিক্ষায় সাফল্য অর্জন করেছে।
এলাকাবাসী উক্ত স্কুলের প্রতি অত্যন্ত আন্তরীক ।
এছাড়াও উক্ত স্কুলের শিক্ষকরা স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের প্রতি অত্যন্ত স্নেহভরে পাঠদান করেন।
শিশুশ্রেণী ১মশ্রেণী ২য়শ্রেণী ৩য়শ্রেণী ৪র্থশ্রেণী ৫মশ্রেণী মোট
২৫ ৭২ ৭২ ৫০ ৬৪ ৫০ ৩৩৩
ম্যানেজিংকমিটিরসদস্যসংখ্যাঃ১১জন।
১) আজমলআলীসভাপতি
২) নাদিরাসুলতানা
৩) ইন্তাজআলী
৪) আক্তারহোসেন
৫) আব্দুলমুকিত
৬) আবুতোরাবমোঃজসিম
৭) লুৎফাবেগম
৮) মুষাইদআলী
৯) জালালআহমদছমরু
১০) আব্দুররাজাক
১১) হাজীনুরুলইসলাম
১। সরকার থেকে প্রত্যেক শেণীর বই বিনামূল্যে বিতরণ।
২। সরকার থেকে উপস্থিতির উপর মাসে টাকা প্রদান।
৩। এছাড়াও বিভিন্ন ক্লাব বা সমিতি মেধাবী ছাত্র-ছাত্রী জন্য বিভিন্ন শিক্ষা উপকরণের ব্যবস্থা করে।
গ্রাম: আউশা, ৮নং কান্দিগাঁও ইউনিয়ন, সিলেট সদর উপজেলা, সিলেট।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস